logo
   প্রচ্ছদ  -   জাতীয়

সাম্যবাদের কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
Posted on Aug 27, 2024 11:09:14 AM.

সাম্যবাদের কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

আজ ১২ ভাদ্র। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৩৮৩ বঙ্গাব্দের ১২ ভাদ্রে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল কলেজ (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

প্রেম, দ্রোহ, সাম্যবাদের কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবিতা ও গান শোষণ-বঞ্চনার বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে জাতিকে উদ্বুদ্ধ করেছে। মুক্তিযুদ্ধে তার গান ও কবিতা ছিল প্রেরণার উৎস। নজরুলের সাহিত্য কর্ম বাংলা সাহিত্যে নবজাগরণ সৃষ্টি করেছিল।

নজরুল ছিলেন চির প্রেমের কবি। তিনি যৌবনের দূত। তিনি প্রেম নিয়েছিলেন, প্রেম চেয়েছিলেন। মূলত তিনি বিদ্রোহী, কিন্তু তার প্রেমিক রূপটিও প্রবাদপ্রতিম। তাই মানুষটি অনায়াসেই বলতে পারেন, ‘আমার আপনার চেয়ে আপন যে জন খুঁজি তারে আমি আপনায়।’

লেখকদের মধ্যে তিনি ছিলেন অসাম্প্রদায়িক চেতনার পথিকৃৎ। তার লেখনী জাতীয় জীবনে অসাম্প্রদায়িক চেতনা বিকাশে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে।

নজরুল বাংলা ভাষা সাহিত্য অনুরাগীদের কাছে বিদ্রোহী কবি হিসেবে পরিচিত হলেও তিনি কবিতা, সংগীত, উপন্যাস, গল্প, নাটক, প্রবন্ধ, চলচ্চিত্রে নিজের অবদান রেখেছেন। ছিলেন সাংবাদিক, গায়ক ও অভিনেতা। সংগীতে তার অনবদ্য অবদান এখনো উজ্জ্বল হয়ে রয়েছে।

কবির মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আজ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। সাহিত্যপ্রেমীসহ সর্বস্তরের মানুষ আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে কবির সমাধিতে শ্রদ্ধা জানাবেন। কবি নজরুল ইনস্টিটিউট ও বাংলা একাডেমির পক্ষ থেকে কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

কাজী নজরুল ইসলাম ১৩০৬ সালের ১১ জ্যৈষ্ঠ পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর ডাক নাম ছিল ‘দুখু মিয়া’। পিতার নাম কাজী ফকির আহমেদ ও মাতা জাহেদা খাতুন। প্রেম, দ্রোহ, সাম্যবাদ ও জাগরণের কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবিতা ও গান শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে সংগ্রামে জাতিকে উদ্বুদ্ধ করেছে। মুক্তিযুদ্ধে তাঁর গান ও কবিতা ছিল প্রেরণার উৎস। নজরুলের কবিতা, গান ও সাহিত্য কর্ম বাংলা সাহিত্যে নবজাগরণ সৃষ্টি করেছিল। তিনি ছিলেন অসাম্প্রদায়িক চেতনার পথিকৃৎ লেখক। তাঁর লেখনি জাতীয় জীবনে অসাম্প্রদায়িক চেতনা বিকাশে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে। তাঁর কবিতা ও গান মানুষকে যুগে যুগে শোষণ ও বঞ্চনা থেকে মুক্তির পথ দেখিয়ে চলছে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের ২৪ মে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উদ্যোগে কবি নজরুলকে সপরিবার বাংলাদেশে আনা হয়। তাকে জাতীয় কবির মর্যাদা দেওয়া হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৭৪ সালে কবিকে সম্মানসূচক ডি–লিট উপাধিতে ভূষিত করে। ১৯৭৬ সালে বাংলাদেশ সরকার কবিকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব দেয়। একই বছরের ২১ ফেব্রুয়ারি একুশে পদকে ভূষিত করা হয় কবিকে।



  এই বিভাগ থেকে আরও সংবাদ

   নিউইয়র্ক পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
   গণভবন পরিদর্শনে তিন উপদেষ্টা
   পাকিস্তানের সঙ্গে ৭১-এর প্রশ্নটির সমাধান করতে চাই: উপদেষ্টা নাহিদ
   জানা গেল নতুন পররাষ্ট্র সচিবের নাম
   সেপ্টেম্বরেও বন্যার পূর্বাভাস, আসছে তাপপ্রবাহ
   প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন মাহফুজ আলম
   প্রভাবশালীরা নামে-বেনামে কত ঋণ আত্মসাৎ করেছে তার হিসাব হচ্ছে
   প্রধান উপদেষ্টাকে ইউএই প্রেসিডেন্টের অভিনন্দন
   গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানে ৫ সদস্যের কমিশন গঠন
   আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়াতে সার্ককে পুনরুজ্জীবিত করার আহ্বান ড. ইউনূসের
   অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টাসহ পাঁচজন উপদেষ্টার দপ্তর পুনর্বণ্টন
   ড. ইউনূসকে এরদোগানের ফোন
   সরকার প্রতিটি নাগরিকের অধিকার রক্ষা করবে : ড. ইউনূস
   বন্যার্তদের জন্য ৩৩ হাজার পাউন্ড সহায়তা দিচ্ছে যুক্তরাজ্য
   হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শুরু ১ সেপ্টেম্বর
   এ মুহূর্তে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার বন্যা মোকাবিলা : প্রধান উপদেষ্টা
   খুলে দেওয়া হলো কাপ্তাই বাঁধের ১৬ জলকপাট
   ফেনীর বন্যার্তদের চিড়া-মুড়িতে কাটছে দিন
   গাজীপুরের টঙ্গীতে বিটিসিএলের গোডাউনে অগ্নিকান্ড
   জাতিসংঘের তদন্ত দল ঢাকায় আসছে বৃহস্পতিবার
   দেশ পুনর্গঠনে জাপান ও যুক্তরাজ্য সরকারের সহযোগিতা চেয়েছেন ড. ইউনূস
   সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস, হুঁশিয়ারি সংকেত
   ৫ দফার বাস্তবায়ন ছাড়া বিআইডব্লিউটিএ ছাড়বেন না উপদেষ্টা নাহিদ
   থানা-লুটের অস্ত্রে নিরাপত্তাঝুঁকি, সামনে এসেছে বিভিন্ন ধরনের ঘটনা
   ৯৮৮ উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যানকে অপসারণ
   চিঠি দিয়ে ড. ইউনূসকে যে বার্তা দিলেন জাতিসংঘের মহাসচিব
   প্রত্যাহার হচ্ছেন সব ডিসি, স্থান পাচ্ছেন যারা
   নিহতদের পরিবার পাবে চাকরি, আহতরা সুবিধা
   ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা, ১৩ জেলায় সতর্কসংকেত
   গণভবনে জাতীয় নিরাপত্তা কমিটির বৈঠক আজ


  পুরনো সংখ্যা